ঋতু পরিবর্তনের সময় ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে করণীয়
অনেক ডায়াবেটিস রোগীর ক্ষেত্রে দেখা যায়, তাঁরা শৃঙ্খলা পূর্ণ জীবন যাপন ও নিয়মিত ওষুধ বা ইনসুলিন ব্যবহার করার পরও অনেক সময় ডায়াবেটিস বেড়ে যায়। সত্যি বলতে
অনেক ডায়াবেটিস রোগীর ক্ষেত্রে দেখা যায়, তাঁরা শৃঙ্খলা পূর্ণ জীবন যাপন ও নিয়মিত ওষুধ বা ইনসুলিন ব্যবহার করার পরও অনেক সময় ডায়াবেটিস বেড়ে যায়। সত্যি বলতে
ডায়াবেটিস এমন একটা রোগ, যাতে নির্দিষ্ট কোনো অঙ্গ আক্রান্ত হয় না। বরং বিভিন্ন অঙ্গ প্রত্যঙ্গের বিপাক ক্রিয়ার অসুবিধার সমষ্টিই হলো ডায়াবেটিস। যেহেতু নির্দিষ্ট কোনো
ডায়াবেটিস রোগীদের খাদ্যাভ্যাস পরিবর্তনের প্রধান শর্তই হলো খাবার তালিকা থেকে চিনিকে বাদ দেয়া। তাই চিনির বিকল্প হিসেবে বিভিন্ন প্রাকৃতিক ও কৃত্রিম মিষ্টিকারক
ডায়াবেটিস প্রধানত দুই ধরণের হয়ে থাকে : ডায়াবেটিস মেলাইটাস ও ডায়াবেটিস ইনসিপিডাস। আমাদের প্রধান আলোচ্য বিষয় ডায়াবেটিস মেলাইটাস। আগেই বলা
আমরা সবাই জানি, ডায়াবেটিস সম্পূর্ণ নিরাময়যোগ্য অসুখ নয়। বরং পরিশীলিত জীবন যাপন ও প্রয়োজনীয় ওষুধ সেবনের মাধ্যমে একে নিয়ন্ত্রণে রাখতে হয়। ডায়াবেটিস
বর্তমানে মানবজাতির জন্য যে কয়টি বড় স্বাস্থ্য সমস্যা রয়েছে, ডায়াবেটিস তার মধ্যে অন্যতম। উন্নত বিশ্ব থেকে শুরু করে আফ্রিকা বা দক্ষিণ পূর্ব এশিয়ার বিভিন্ন স্বল্পোন্নত
ডায়াবেটিস হবার আগে সাধারণত রক্তের গ্লুকোজের মাত্রা সাধারণের তুলনায় বেড়ে যায় বা প্রান্তিক সীমায় থাকে। এ অবস্থাকে বলে ইম্পেয়ার্ড গ্লুকোজ টলারেন্স বা অনেক সময়
এবছর দেশে আগের বছরগুলোর তুলনায় ভয়াবহ মহামারী আকারে দেখা দিয়েছে ডেঙ্গু। প্রচুর মানুষ আক্রান্ত হচ্ছেন। প্রধানত দুই ধরণের ডেঙ্গু দেখা যাচ্ছে, সাধারণ ডেঙ্গু জ্বর
অনেক সময়ই দেখা যায়, ডায়াবেটিস রোগীরা কোন ধরণের খাবার কতোটুকু খাবেন সেটা বুঝে উঠতে পারেন না। এই পর্বে আমরা মূলত এই বিষয়টি নিয়েই কথা বলবো।
ডায়াবেটিস রোগিরা প্রায়ই শঙ্কিত থাকেন তাঁরা কি খাবেন আর কি খাবেন না, তা নিয়ে। অনেকেই মনে করেন, ডায়াবেটিস হওয়া মানেই পছন্দের খাবারে রসনা বিলাস বন্ধ হয়ে